আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর কিছুক্ষণের মধ্যেই দেশে নামবেন। আজ রাত ১০টা ১৫ মিনিটে তার বাংলাদেশে ফেরার কথা। লক্ষণীয় যে, শেখ হাসিনা তার রাজনৈতিক জীবনে জাতিসংঘ থেকে ফিরে বেশ কিছু চমক দিয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে এই চমক গুলো রাজনীতির গতি-প্রকৃতি এবং বাক পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। গত বছর তিনি সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেননি। তার আগের বছর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান অবস্থায় শুদ্ধি অভিযান পরিচালিত হয়েছিল। সেই শুদ্ধি অভিযানে যুবলীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সহ আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকটি অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের উপর দিয়ে ঝড় বয়ে গিয়েছিল। সেই সময় ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান দেশে-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছিল। প্রত্যেকবারই আওয়ামী লীগ সভাপতি দেশে ফিরে একটি পরিবর্তন করেন, চমক দেন। এবার কি আওয়ামী লীগ সভাপতি দেশে ফিরে আবার কোন পরিবর্তন করবেন, চমক দেবেন নাকি বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি কিছুই করবেন না, এই প্রশ্ন নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানামুখী আলোচনা চলছে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা ১২ বছরের বেশি সময় ধরে দেশ পরিচালনা করছেন। টানা তৃতীয় মেয়াদের মত সরকার গঠন করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। আর তৃতীয় মেয়াদে করোনার তাণ্ডবের কারণে সরকার পরিচালনায় তাকে একাই সবদিকে নজর দিতে হচ্ছে। মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে অযোগ্যতা, দায়িত্বহীনতার অভিযোগ রয়েছে। প্রশাসনের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের প্রকাশ্য দ্বন্ধ হচ্ছে কোথাও কোথাও। প্রশাসনের মধ্যে বিএনপি-জামায়াতপন্থীরা ক্রমশ মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে এবং নানারকম দৃশ্যমান ষড়যন্ত্র করছে। সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন করতে বিরোধী দল এখন সাইবার যুদ্ধে নেমেছে। এই সমস্ত কিছুর প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ এবং দেশের জনগণ শেখ হাসিনার দিকে তাকিয়ে, তিনি দেশে ফিরে কি করবেন?
বিশেষ করে লক্ষণীয় যে, প্রধানমন্ত্রীর জাতিসংঘ সফর নিয়ে বিএনপি-জামায়াতরা এক পরিকল্পিত নোংরা, কুৎসিত অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছিল। এই অপপ্রচার গুলো গোয়েবলসীয় অপপ্রচারকে হার মানিয়েছে। এর প্রেক্ষাপটে প্রধানমন্ত্রী কি ব্যবস্থা নিবেন। মন্ত্রিসভার পরিবর্তন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কথাবার্তা হচ্ছে। কিন্তু গত প্রায় তিন বছরের মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী তেমন কোন বড় ধরনের পরিবর্তন করেননি। এবার কি তিনি কোনো পরিবর্তন করবেন? সামনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে, নতুন নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকাই মুখ্য হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন।
প্রধানমন্ত্রী এলেই নতুন নির্বাচন কমিশনের জন্য সার্চ কমিটি বা অন্য কোন প্রক্রিয়া শুরু হবে এমন কথা শোনা যাচ্ছে। এই ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর ভাবনা কি? বিরোধী দল রাজনৈতিক আন্দোলনের হুমকি দিচ্ছে, ধারাবাহিকভাবে বৈঠক করছে। এই প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ সভাপতি কি করবেন ইত্যাদি নানা বিষয় এখন অনিষ্পন্ন রয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে গত এক যুগের এটাই বাস্তবতা দল এবং সরকার পরিচালনায় শেখ হাসিনাই শেষকথা। তিনি তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, দূরদৃষ্টি এবং মেধা দিয়ে সরকার এবং দেশ সমান্তরালভাবে পরিচালিত করছেন। আর সে কারণেই দেখা যায় যে, যখন আওয়ামী লীগ বা সরকার কোন সংকটে পড়ে তখন তিনি একটি করে চমক নিয়ে আসেন বা একটি ম্যাজিক সিদ্ধান্ত দিয়ে পরিস্থিতি পাল্টে দেন। এবার শেখ হাসিনা কি চমক দেখাবেন সেটার অপেক্ষায় রয়েছে দেশবাসী।শেখ হাসিনার চমকের অপেক্ষায়
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর কিছুক্ষণের মধ্যেই দেশে নামবেন। আজ রাত ১০টা ১৫ মিনিটে তার বাংলাদেশে ফেরার কথা। লক্ষণীয় যে, শেখ হাসিনা তার রাজনৈতিক জীবনে জাতিসংঘ থেকে ফিরে বেশ কিছু চমক দিয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে এই চমক গুলো রাজনীতির গতি-প্রকৃতি এবং বাক পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। গত বছর তিনি সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেননি। তার আগের বছর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান অবস্থায় শুদ্ধি অভিযান পরিচালিত হয়েছিল। সেই শুদ্ধি অভিযানে যুবলীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সহ আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকটি অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের উপর দিয়ে ঝড় বয়ে গিয়েছিল। সেই সময় ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান দেশে-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছিল। প্রত্যেকবারই আওয়ামী লীগ সভাপতি দেশে ফিরে একটি পরিবর্তন করেন, চমক দেন। এবার কি আওয়ামী লীগ সভাপতি দেশে ফিরে আবার কোন পরিবর্তন করবেন, চমক দেবেন নাকি বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি কিছুই করবেন না, এই প্রশ্ন নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানামুখী আলোচনা চলছে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা ১২ বছরের বেশি সময় ধরে দেশ পরিচালনা করছেন। টানা তৃতীয় মেয়াদের মত সরকার গঠন করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। আর তৃতীয় মেয়াদে করোনার তাণ্ডবের কারণে সরকার পরিচালনায় তাকে একাই সবদিকে নজর দিতে হচ্ছে। মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে অযোগ্যতা, দায়িত্বহীনতার অভিযোগ রয়েছে। প্রশাসনের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের প্রকাশ্য দ্বন্ধ হচ্ছে কোথাও কোথাও। প্রশাসনের মধ্যে বিএনপি-জামায়াতপন্থীরা ক্রমশ মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে এবং নানারকম দৃশ্যমান ষড়যন্ত্র করছে। সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন করতে বিরোধী দল এখন সাইবার যুদ্ধে নেমেছে। এই সমস্ত কিছুর প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ এবং দেশের জনগণ শেখ হাসিনার দিকে তাকিয়ে, তিনি দেশে ফিরে কি করবেন?
বিশেষ করে লক্ষণীয় যে, প্রধানমন্ত্রীর জাতিসংঘ সফর নিয়ে বিএনপি-জামায়াতরা এক পরিকল্পিত নোংরা, কুৎসিত অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছিল। এই অপপ্রচার গুলো গোয়েবলসীয় অপপ্রচারকে হার মানিয়েছে। এর প্রেক্ষাপটে প্রধানমন্ত্রী কি ব্যবস্থা নিবেন। মন্ত্রিসভার পরিবর্তন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কথাবার্তা হচ্ছে। কিন্তু গত প্রায় তিন বছরের মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী তেমন কোন বড় ধরনের পরিবর্তন করেননি। এবার কি তিনি কোনো পরিবর্তন করবেন? সামনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে, নতুন নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকাই মুখ্য হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন।
প্রধানমন্ত্রী এলেই নতুন নির্বাচন কমিশনের জন্য সার্চ কমিটি বা অন্য কোন প্রক্রিয়া শুরু হবে এমন কথা শোনা যাচ্ছে। এই ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর ভাবনা কি? বিরোধী দল রাজনৈতিক আন্দোলনের হুমকি দিচ্ছে, ধারাবাহিকভাবে বৈঠক করছে। এই প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ সভাপতি কি করবেন ইত্যাদি নানা বিষয় এখন অনিষ্পন্ন রয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে গত এক যুগের এটাই বাস্তবতা দল এবং সরকার পরিচালনায় শেখ হাসিনাই শেষকথা। তিনি তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, দূরদৃষ্টি এবং মেধা দিয়ে সরকার এবং দেশ সমান্তরালভাবে পরিচালিত করছেন। আর সে কারণেই দেখা যায় যে, যখন আওয়ামী লীগ বা সরকার কোন সংকটে পড়ে তখন তিনি একটি করে চমক নিয়ে আসেন বা একটি ম্যাজিক সিদ্ধান্ত দিয়ে পরিস্থিতি পাল্টে দেন। এবার শেখ হাসিনা কি চমক দেখাবেন সেটার অপেক্ষায় রয়েছে দেশবাসী। সূত্র: বাংলা ইনসাইডার
Comments
comments
