
মেট্রোপলিটন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি,সংবাদমেইলঃ | বুধবার, ২১ মার্চ ২০১৮ | প্রিন্ট
লিডারশিপ ডেভলাপমেন্ট ফোরাম (এলডিএফ) এর উদ্যোগে মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার ফাইনাল সম্পন্ন হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক এম. হাবিবুর রহমান লাইব্রেরি হলে এ ফাইনাল সম্পন্ন হয়। ‘জীবনসাথী যখন সহপাঠি, জীবনে ছুঁয়ে যাবে সোনারকাঠি’ এই প্রস্তাবনার পক্ষে সরকারি দল হিসেবে আইন ও বিচার বিভাগ এবং বিপক্ষে বিরোধীদল হিসেবে অর্থনীতি বিভাগ বিতর্কে অংশ নেয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী দর্শক হিসেবে অংশগ্রহণ করে এবং পক্ষে-বিপক্ষের বিতার্কিকদের বক্তব্যকে করতালি দিয়ে উৎসাহিত করার মাধ্যমে এ বিতর্ক প্রতিযোগিতা হয়ে ওঠেছিল প্রাণবন্ত।
বিতর্কে বিচারকদের রায়ে প্রস্তাবনার পক্ষে থাকা সরকারি দল বিজয়ী হয়।
মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে প্রাণবন্ত সংসদীয় বিতর্ক
গত ১৫ মার্চ থেকে এলডিএফ এর উদ্যোগে সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার প্রথম পর্ব শুরু হয়। এরপর বিভিন্ন পর্ব শেষে মঙ্গলবার ফাইনাল পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। ফাইনালে স্পিকার হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. নজরুল হক চৌধুরী। বিচারক হিসেবে ছিলেন আইন ও বিচার বিভাগের প্রধান গাজী সাইফুল হাসান,সহকারি অধ্যাপক শের-ই-আলম, ইইই বিভাগের প্রধান মিয়া মো. আসাদুজ্জামান, ইংরেজি বিভাগের প্রধান অনিক বিশ্বাস, টিচিং অ্যাসিসট্যান্ট ইশতিয়াক হোসেন মুন্সী, অর্থনীতি বিভাগের লেকচারার বিউটি নাহিদা সুলতানা, শিক্ষক আফসারুজ্জামান, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক (প্রশাসন) তারেক ইসলাম।
বিতর্কে সরকারি দলে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী আরিফ রায়হান, মাহবুব আলম মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য ফজলে রাব্বি চৌধুরী। বিরোধীদলে ছিলেন বিরোধীদলীয় নেতা তাসনিম জাকির নুজহাত, উপনেতা সামিহা রাজা ও সংসদ সদস্য মারিয়া হোসেন মিম। বিচারকদের রায়ে ফজলে রাব্বি চৌধুরী শ্রেষ্ঠ বিতার্কিকের পুরস্কার পান।
বিতর্ক শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক শিব প্রসাদ সেন, ব্যবসা ও অর্থনীতি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. তাহের বিল্লাল খলিফা, আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. রবিউল হোসেন,আইন ও বিচার বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও ইভিনিং প্রোগ্রামের কোঅর্ডিনেটর শেখ আশরাফুর রহমান।ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বক্তব্য রাখেন এলডিএফ এর সদস্যসচিব নওশাদ আহমদ চৌধুরী।
Posted ১২:২৩ পূর্বাহ্ণ | বুধবার, ২১ মার্চ ২০১৮
সংবাদমেইল | Nazmul Islam
.
.