
জার্মান সংবাদদাতা: | শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ | প্রিন্ট
প্রতি বছর বিশ্ব বইমেলা বসে মাইন নদীর বুকে ব্যাংকিং শহর ফ্রাঙ্কফুর্টে। গত বছর কোভিড-১৯ মহামারির কারণে ভার্চুয়ালি এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ বইমেলার আয়োজন করে জার্মান পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি। এ মেলা বিশ্বের সবচেয়ে বড় বইমেলা। মেলা চলাকালীন মুখরিত হয় সারাবিশ্বের খ্যাতনামা লাখো লেখক, সাহিত্যিক, কবি, সাংবাদিক, প্রকাশক ও বই পাগল মানুষের পদচারণায়।
এবারের মেলা চলবে অক্টোবরের ২০-২৪ তারিখ পর্যন্ত। প্রতি বছর একেকটি দেশকে বিশেষ অতিথি করা হয়। আর সেই দেশটি মেলায় বইয়ের সঙ্গে তাদের পুরো কৃষ্টি তুলে ধরে। গত বছর এই সম্মানিত দেশ ছিল কানাডা। এ বছরও উদ্বোধনীতে তারা অংশ নেয়। জার্মান সরকারপ্রধানসহ অতিথি সরকারপ্রধান ও বহু দেশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এ অনুষ্ঠানের নাম ‘লাল গালিচা ওপেনিং বইমেলা’ দিয়েছেন।
গত বছরের এই ওপেনিংয়ে বাংলাদেশ তথা এশিয়ার প্রতিনিধিত্ব করে লেখক-কবি, গণমাধ্যম কর্মী, একুশে পদকপ্রাপ্ত নাজমুন নেসা পিয়ারী ও জার্মান বাংলা প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি খান লিটন।
দূতাবাসের বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম জানান, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে এবারের মেলায় বঙ্গবন্ধু কর্নার করা হবে। মেলায় টিকিট কেটে সবাইকে ঢুকতে হয়, তবে মেলার শেষের দিন যারা বাহারি সাজে সেজে আসবেন তারা ফ্রি প্রবেশ করতে পারেন। অন্যদিকে কোভিড-১৯ এর কারণে এ বছর এককালীন পুরো সময়ের টিকিট দেয়া হবে না। অনলাইনে নিবন্ধন করে প্রতিদিনই টিকিট নিতে হবে।
কোভিড নেগেটিভ সনদ থাকতে হবে। তাছাড়া বেশির ভাগ ইভেন্ট সরাসরি ও অনলাইনভিত্তিক হবে। পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি প্রতি বছর সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য শান্তি পুরস্কার দেয় শহরের পল গির্জায়।
Posted ৯:৩৫ অপরাহ্ণ | শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
সংবাদমেইল | Nazmul Islam
.
.