
প্রেস বিজ্ঞপ্তি,সংবাদমেইল২৪.কম | রবিবার, ০৯ আগস্ট ২০২০ | প্রিন্ট
করোনা আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় চিকিৎসাধীন মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, স্বাধীনতা পদকে ভূষিত বীরমুক্তিযোদ্ধা আজিজুর রহমানের রোগমুক্তি কামনায় ও কুলাউড়া উপজেলা যুবলীগের আজীবন সভাপতি প্রয়াত খছরুজ্জামানের ১৯ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
(৮ আগষ্ট) শনিবার সাপ্তাহিক কুলাউড়ার সংলাপ পত্রিকার কার্যালয়ে সম্পাদক ও প্রকাশক আওয়ামীলীগ নেতা অধ্যক্ষ সিপার উদ্দিন আহমদের উদ্যোগে সন্ধ্যা ৭ টায় এই দোয়া মাহফিল অনুষ্টিত হয়।
দোয় পরিচালনা করেন গণকিয়া মাদরাসার সুপার, কুলাউড়া রেলওয়ে জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আবু আইয়ূব আনসারী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন মরহুম খছরুজ্জামানের ছোট ভাই ইঞ্জিনিয়ার মোঃ কামরুজ্জামান, অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মোঃ আব্দুস শহীদ, সাধারন সম্পাদক প্রভাষক মইনুল ইসলাম সবুজ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক এহসান আহমদ টিপু, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হোসেন আল নাহিয়ান, খছরুজ্জামানের পুত্র পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক সাংবাদিক তারেক হাসান, বরমচাল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক তাজ খান, সাংগঠনিক সাইদুল হাসান সিপন, আওয়ামীলীগ নেতা বাছিতুজ্জামান খান ফয়ছল, যুবলীগনেতা আব্দুল মুক্তাদির, কুলাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগের ১ম যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন লিটন, সংলাপ পত্রিকার সম্পাদক অধ্যক্ষ সিপার উদ্দিন আহমদ, কুলাউড়া সরকারী কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি জাকারিয়া আল জেবু, মানবাধিকার কমিশনের আন্তজার্তিক বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মামুন, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা জাহেদুল ইসলাম লিপ্পন, আওয়ামীলীগ নেতা মাহবুব হাসান রুবেল, শেখ আবু বক্কর সেলিম, স্বেচ্ছাসেবকলীগনেতা সাকিম আহমদ, ছাত্রলীগনেতা সাইদুল ইসলাম প্রমূখ।
এদিকে খসরুজ্জামানের মৃত্যু বার্ষিকীতে পরিবারের পক্ষ থেকে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনায় কবর জিয়ারত ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন।
উল্লেখ্য, মোঃ খসরুজ্জামান পচাত্তর পরবর্তি সময়ে দলের দুঃসময়ে ১৯৮৬ সালে উপজেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্বভার গ্রহন করেন। তিনি কুলাউড়া শহরে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চেয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন। একজন ত্যাগী ও আদর্শবান নেতা হিসেবে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করেছেন এবং দলকে সু-সংগঠিত করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে নিবেদিতভাবে কাজ করে গেছেন। তৎকালীন কুলাউড়া স্টেশন রোডের জহুরা মার্কেট (বর্তমান ইষ্টার্ন শপিং সেন্টার) তাঁর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান জামান ট্রাভেলসকে কেন্দ্র করে যুবলীগ, আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের কর্মকান্ড পরিচালিত হতো। তিনি ২০০১ সালের ৮ আগস্ট মৃত্যুর দিন পর্যন্ত দু’মেয়াদে একাধারে ১৫ বছর বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কুলাউড়া উপজেলা শাখার আমৃত্যু সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
Posted ২:২৪ অপরাহ্ণ | রবিবার, ০৯ আগস্ট ২০২০
সংবাদমেইল | Nazmul Islam
.
.